Thursday, July 17, 2025

স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দেখি, আমার সহপাঠীরা বাসায় গিয়ে তেমন পড়ে না।

 স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দেখি, আমার সহপাঠীরা বাসায় গিয়ে তেমন পড়ে না।

ইউনিভার্সিটি শেষে দেখতাম ওরা পার্টিতে চলে যায়। যতো কঠিন পরীক্ষাই হোক, ওরা উইকেন্ডে আনন্দ বাদ দিয়ে, পরীক্ষার জন‍্য পড়তে চায় না।

আমার কাছে বিষয়টা প্রথম প্রথম অদ্ভুত লাগতো। যেহেতু, আমি বাংলাদেশের কালচারে বড়ো হওয়া।

আমার সহপাঠীদের জিজ্ঞেস করলাম, তোমরা বাসায় গিয়ে তেমন স্টাডি করো না? ওরা উল্টো আমাকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলো—বাসায় গিয়ে যদি পড়ি, তাহলে স্কুলে (ইউনিভার্সিটি) আসি কেন? এখানে তো পড়তেই আসি!

ভাবলাম, কথায় তো যুক্তি আছে। আমাকে বললো, তুমি যদি স্কুলেই ৭-৮ ঘন্টা কাটাও, এটা তো পড়াশুনার জন‍্যই। তাইলে আবার বাসায় গিয়ে কখন পড়বে? কেন পড়বে?

আমি চিন্তা করলাম—আমাদেরকে এভাবে কখনো বলেনি কেন? এভাবে ভাবতে শেখায়নি কেন?

স্কুল থেকে বিশ্ববিদ‍্যালয় পর্যন্ত উল্টো আমাদেরকে বলা হয়েছে—পড়ো। সারাদিন পড়ো। দুনিয়ার কোন কিছু চিন্তা না করে শুধু পড়ো। আদা-জল খেয়ে পড়ো। ঘুম, খাওয়া আর বাথরুম ছাড়া শুধু পড়ো। ভোর বেলায় উঠে পড়ো—তখন মাথা ঠাণ্ডা থাকে। গভীর রাতে পড়ো। পড়তে পড়তে গায়ের জামা-কাপড়ের কথাও ভুলে যাও।

১২-১৪ ঘন্টা পড়া, আর পরীক্ষার সময় ৬-৭ টা লুজ পেপার নেয়া হলো—আমাদের স্ট‍্যান্ডার্ডে একটা পড়ুয়া স্টুডেন্টের লক্ষ‍ণ!

যাই হোক, পরে আরো গভীরভাবে জেনে দেখলাম, ওরা তো ছোটবেলা থেকেই এই চর্চায় বড়ো হয়। স্কুলে যায় পড়তে। শিখতে। স্কুলে বসেই শিখে। ফলে কলেজ-বিশ্ববিদ‍্যালয়েও একই চর্চার ধারাবাহিকতা থাকে। কেউ কেউ যে একটু বেশি পড়ুয়া হয় না, তা না। কিন্তু গড় চিত্রটা এমনই। বিদ‍্যাপীঠে তো পড়তেই যায়, তাহলে বাসায় এসে কেন আদা-জল খেয়ে পড়বে?

এখন আমার ছেলেকে দিয়ে বুঝি। কোন প্রাইভেট নাই। বাসায় এসে পড়ার চাপ নাই। এমনকি হোম ওয়ার্কও তেমন দেয় না। যদিও, আমি ওকে বাসায় মাঝে মাঝে কিছুটা শিখাই।

আমি ওর ক্লাস টিচারকে জিজ্ঞেস করলাম—ওদেরকে প্রতিদিন হোম ওয়ার্ক দাও না কেন? টিচার বললো, বোর্ড থেকে নিষেধ আছে। বাচ্চারা যেনো বাসায় গিয়ে পড়ার চাপে আগ্রহ না হারিয়ে ফেলে অর্থাৎ “বার্ন আউট” না হয়, সেজন‍্য। সে নিজেই বললো, স্কুলে তো ওরা শিখতেই আসে। এখানেই যদি না শিখে—তাইলে স্কুলের দরকারটা কি? It defeats the purpose!

মনে মনে বলি—শালার পড়াশুনা এরাই করলো! প্রাইভেটের দৌঁড়াদৌঁড়ি নাই। বইয়ের বোঝা ভর্তি চাপ নাই। হোম ওয়ার্কের তীব্র প‍্যারা নাই। বাসায় কেউ বলে না—পড়তে বসো। আবার এরাই দুনিয়ার সব আবিষ্কার-উদ্ভাবন করে বসে থাকে।

আর আমরা বীজতলা ঠিক না করে, বীজতলার দোষ না দিয়ে—প্রজন্মের পর প্রজন্ম শুধু পড়েই গেলাম! এভাবে পড়েই যাবো। গোড়ার গলদটুকু কখনোই সমাধান করবো না।

 

Friday, July 4, 2025

Quiz Syllabus

কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক সবাই নিচের লিঙ্কে গিয়ে আর্টিকলগুলো পড়তে পারেন ।---------


Daily Amal Bangladesh  = https://dailyamalbangla.blogspot.com/

Daily Amal International = https://dailyamalint.blogspot.com/

Avenue Motivation Bangla = https://avenuemotivationbangla.blogspot.com/

Avenue Motivation International = https://avenuemotivationint.blogspot.com/

Shikka Bangla = https://shikkhabangla.blogspot.com/

Jamil Akkas Sir = https://jamilakkassir.blogspot.com/

Daily Healthline Bangla = https://dailyhealthlinebangla.blogspot.com/


Tuesday, June 24, 2025

Class Five Mathematics Unit 6 Lecture Oral Fraction E01

 পঞ্চম শ্রেণি, গণিত, মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

অধ্যায় ০৬- ভগ্নাংশ

5Math U6 LS Oral Fraction E01

1)               মিশ্র ভগ্নাংশের পূর্ণসংখ্যার অপর নাম কী?

2)              মিশ্র ভগ্নাংশের হরের অপর নাম কী

3)              মিশ্র ভগ্নাংশের লবের অপর নাম কী

4)               মিশ্র ভগ্নাংশে কয়টি অংশ থাকে ও কী কী

5)              ফলাফল অপ্রকৃত ভগ্নাংশ হলে কি ভগ্নাংশ বানাতে হয়?

6)              ভগ্নাংশের বিয়োগের বেলায় কাজের ধাপগলো কী কী?

7)              ভগ্নাংশের বিয়োগের বেলায় কাজের প্রথম ধাপ কী?

8)              ভগ্নাংশের বিয়োগের বেলায় মিশ্র থেকে অপ্রকৃত বানানো কত নং কাজ?

9)              মিশ্র ভগ্নাংশ চিনায় উপায় কী?

10)           ভগ্নাংশ কত ধরণের?

11)           মিশ্র ভগ্নাংশে হর ছোট নাকি বড়?

12)           মিশ্র ভগ্নাংশে হর বড় নাকি লব বড়?

13)          মিশ্র ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যা হর+লবের চেয়ে বড় নাকি ছোট?

14)           অপ্রকৃত ভগ্নাংশে হর বড় নাকি লব বড়?

15)           প্রকৃত ভগ্নাংশে হর বড় নাকি লব বড়?

16)          প্রকৃত ভগ্নাংশ চিনার উপায় কী?

17)           অপ্রকৃত ভগ্নাংশ চিনার উপায় কী?

18)           মিশ্র ভগ্নাংশ চিনার উপায় কী?

19)           কোন ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যা থাকে?

20)          কোন ভগ্নাংশে লব বড় থাকে?

21)           কোন কোন ভগ্নাংশে হর বড় থাকে?

22)          ফলাফলের অপ্রকৃত ভগ্নাংশকে কোন ভগ্নাংশ বানাতে হয়? 

Friday, June 20, 2025

যে মানুষটাকে আপনি আজ খুব বাজে ভাবে ঠ'কালেন


 




































📌যে মানুষটাকে আপনি আজ খুব বাজে ভাবে ঠ'কালেন! সে মানুষটা আপনাকে অ'ভিশাপ দিক বা না দিক, আপনিও একদিন খুব বাজে ভাবে ঠ'কে যাবেন, হয়তো অন্য কারো কাছে নয়তো অন্য কোনো ভাবে, তবে ঠকে আপনি অবশ্যই যাবেন, কারণ! বাস্তবতা হচ্ছে-- তার থেকে আপনার মুক্তি মিললেও, তার রুহের হায় থেকে কখনোই আপনার মুক্তি মিলবে না;


✅কাউকে বিনা কারণে অ'ন্যায়ভাবে আ'ঘাত করলে, কারো সাথে বে'ঈমানী কিংবা প্র'তারণা করলে  সাময়িকভাবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো থাকবেন, তবে বেশি দিন ভালো থাকবেন না, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তো কখনোই নয়, আর ওপারের কথাটা না হয় না-ই বা বললাম;


✅বিশ্বাস ভাঙ্গার প্রতিযোগিতায় আপনি খুব দক্ষতার সহিত কারো বিশ্বাস ভা'ঙ্গছেন? আপনার দেওয়া দুঃ'খ - ক'ষ্টে প্রার্থনায় বসেও কেউ চোখের জল ফেলছে?

প্রস্তুত থাকুন আজ না হয় কাল আপনার বিশ্বাসও কেউ না কেউ ভা'ঙ্গ'বে, আপনার চোখের জলও কেউ না কেউ ফেলবে, ইচ্ছেকৃত ভাবে আপনি কারো ক্ষ'তিসাধন করলে আপনার ক্ষ'তিও কোনো না কোনো ভাবে হবেই, অন্যের দূ'র্বলতা, সরলতা কিংবা ভালোবাসার সুযোগ নিয়ে আপনি যা যা অ'ন্যায় করবেন, গোলাকার এই পৃথিবীতে ঘুরে ফিরে তার সবটাই ফিরে পাবেন, শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র;


✅আপনার অ'ন্যায়, অ'ত্যাচার, অ'বিচার, ব্য'ভিচার, অ'প'কর্ম, প্র'তারণা, ঠ'কানো, বে'ঈমানী 

সব কিছু আপনি ভুলে যেতে পারেন, যার সাথে করেছেন সেও হয়তো কোনো দিন ভুলে যেতে পারে কিন্তু! প্রকৃতি কখনোই কোনো কিছু ভুলে না, তাই আপনার কর্ম ভালো হোক বা মন্দ! প্রকৃতি আপনাকে সেভাবেই সবটা ফিরিয়ে দিবে, ভালো কর্ম করলে ভালো, আর মন্দ কর্ম করলে মন্দ, সে যাইহোক না কেনো, তবে ফিরিয়ে আপনাকে অবশ্যই দিবে;


✅মনে রাখবেন! গোলাকার এই পৃথিবীতে ভালো মন্দ সব কিছুই ঘুরে ফিরে ফিরে আসে, মানুষের হিসাবে ভুল হলেও প্রকৃতির হিসাবে কখনোই ভুল হয় না, প্রকৃতি তার নিজস্বতায় সব কিছুর হিসাব খুব পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবেই রাখে, প্রকৃতি যে হিসাবে বড্ড পাকা, কর্মফল ভোগ না করিয়ে কখনো কাউকে ছাড়ে না;


✅জানেন তো?  ইংরেজিতে Revenge of Nature বলে একটা কথা আছে! বাংলায় যাকে প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে, কিন্তু! আমরা যখন ঠকে গিয়ে ঠকবাজ, প্রতারক, বেঈমান, বিশ্বাসঘাতক ও চরিত্রহীন মানুষ গুলোকে ভালো থাকতে দেখি, তাও আবার দিনের পর দিন, বছরের পর বছর কিংবা যুগের পর যুগ ধরে, তখন আমরা বলি-- Revenge of Nature বলে কিচ্ছু হয় না, কিচ্ছু না, ওটা শুধুমাত্র সান্ত্বনার বাণী, কিন্তু না, মোটেও তা ঠিক নয়, এগুলো আসলে আমাদের আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাওয়া অশান্ত মনের অশ্রুকণা;


✅আসল কথা হচ্ছে -- আপনি সবাইকে ফাঁকি দিতে পারলেও প্রকৃতিকে কখনোই ফাঁকি দিতে পারবেন না, সবাই আপনাকে ছেড়ে দিলেও প্রকৃতি কখনোই আপনাকে ছেড়ে দিবে না, মনে রাখবেন! মানুষ যা পারে না প্রকৃতি তা খুব ভালো ভাবেই পারে, মানুষ যে হিসাব মিলাতে পারে না বলে, হিসাব খানি অপূর্ণ রয়ে যায়, প্রকৃতি সে হিসাব সময় মত কড়ায়গ'ণ্ডায় মিলায়, মানুষ যে বিচারের ভার সৃষ্টিকর্তার হাতে ছেড়ে দিয়ে নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলে সব সহ্য করে যায়, প্রকৃতি সে বিচারের সাজা এই দুনিয়াতেই ভো'গ করিয়ে নিয়ে যায়;


✅কাউকে অন্যায়ভাবে আ'ঘা'ত করা ছাড়ুন, ঠ'কিয়ে লাভবান হওয়ার চিন্তা বাদ দিন, প্র'তা'র'ণা করার মানসিকতার জলাঞ্জলি দিন, জীবনে এমন ভাবে বাঁচুন যেন আপনার দ্বারা কখনোই কারো ক্ষ'তি না হয়, আপনি যেন কখনো কারো দী'র্ঘ'শ্বা'সে'র কারণ না হন, জানেন তো? মানুষের দী'র্ঘ'শ্বা'স ভীষণ ভ'য়ং'ক'র, কারো দী'র্ঘ'শ্বা'সে'র কারণ হয়েছেন তো আপনার শা'স্তি অনিবার্য, তাই! জীবনে আর কাউকে পরোয়া করুন আর না করুন সৃষ্টিকর্তাকে পরোয়া করুন, মনে রাখবেন! তিনি ছাড় দিলেও ছেড়ে দেন না কখনো।

Saturday, June 7, 2025

Don't track my views for this blog.

  

A Journey By Boat Composition for the students of HSC SSC JSC [Dnj. B. 2019]

 A Journey By Boat Composition for the students of HSC SSC JSC [Dnj. B. 2019]

Journey is always a pleasure to me. Whenever I go on a journey, my heart leaps up with joy. But my greatest pleasure is in a journey by boat. Bangladesh is a land of rivers. So it is easy to make a journey by boat. A journey by boat is interesting and pleasant. Whenever I get an opportunity to make a journey by boat, I make the best use of the opportunity. A few days ago, I made a journey by boat from Mongla to Paikgachha on the occasion of the autumn vacation.

We were four in number. We hired a big boat. The boatman and the oarsmen were very nice people. We had our breakfast early in the morning. We started at 8 am. The sky was clear and the weather was fine. The river was calm. It was full to the brim. Our boatman rowed for a while and then set sail. The boat began to move smoothly. There were small waves on the river. We enjoyed the scenes on both sides of the river. There were green fields, paddy fields and jute fields, rows of trees which were full of flowers and fruits. These things charmed our eyes. We saw many boys and girls bathing and swimming in the river. Fishermen were catching fish. Women were seen fetching water in pitchers.

We reached a market at 12 o'clock. The boatman cast the anchor. We got down. We bought rice, egg, a big hilsha fish and sweets. The boatmen gave us an oven and fuel. We cooked the food ourselves. We took our meal. The boatmen took a rest for a while. Then they raised the anchor.

Again, we started our journey. The boatmen tried to reach the destination before sunset. It was late afternoon. The sun was setting. We enjoyed the sunset. The boat moved slowly, and we reached our destination. It was dark all around."

The journey in my heart I bore. It gave me much pleasure. It was one of the most memorable days in my life, indeed.

Tuesday, June 3, 2025

মধ্যবিত্তকে সুরক্ষার একমাত্র মাধ্যম শিক্ষা। পড়াশোনা ঠিকমতো করলে অন্তত টিউশনি করে হলেও চলা যাবে।

 মধ্যবিত্তকে সুরক্ষার একমাত্র মাধ্যম শিক্ষা। পড়াশোনা ঠিকমতো করলে অন্তত টিউশনি করে হলেও চলা যাবে।


আজ যারা দুনিয়াটাকে ফুটবল ভেবে ঠিকমতো পড়াশোনা করছে না, পরীক্ষায় বসছে না কিংবা লাইব্রেরির দিকে হাঁটছে না—তাদেরকে মাত্র বছর পনেরো পরে দেখো। দুনিয়াই তাদেরকে ফুটবল বানাবে। এর ওর কাছে হাত পাতবে, সাহায্য চাইবে, করুণা ভিক্ষা করবে।


শিক্ষা বলতে কেবল বই, স্কুল এবং সার্টিফিকেট অর্জনকে বলছি না। দক্ষতা অর্জনে মনোযোগী হওয়া দরকার। পৃথিবীর আগামী হবে দক্ষতানির্ভর। জীবন ও জীবিকার জন্য যেকোনো এক অথবা একাধিক বিষয়ে দক্ষ হতেই হবে। ছাত্রজীবনে পড়াশোনা বাদ দিয়ে উৎসব-উল্লাস করে কাটালে পরিণামে দুঃখ বোধ করতেই হবে। উত্তরাধিকারসূত্রে যদি টাটা-বিরলার সন্তান না হও, তবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করা উচিত।


সম্প্রতি গুলতেকিন খানের একটি লেখার শেষ লাইনে—“জীবনে যত ঝড় আসুক, পড়াশোনা শেষ করতেই হবে”—চোখ আটকে গেছে। হৃদয় কেড়ে নিয়েছে এই বাক্যটি। দিনভর ভাবাচ্ছে।


বিশ্বের কত দেশের তরুণ-তরুণীরা হাজারো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে শিক্ষা ও উচ্চশিক্ষার জন্য দেশে-বিদেশে ছুটছে। অথচ আমাদের দেশে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ প্রায় দুয়ারে দুয়ারে। রাষ্ট্রীয়ভাবে নাগরিক সেবায় নানা সীমাবদ্ধতা থাকলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক এবং শিক্ষা উপকরণে বিশেষ কোনো অপ্রতুলতা নেই।


দুঃখ শুধু, শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কম। অভিভাবককে লেগে থাকতে হয়, শিক্ষকদের রোজ খোঁজ নিতে হয়—তারপরেও শিক্ষার্থীদের পড়ায় মনোযোগ নেই। আজকালকার শিক্ষার্থীদের দিয়ে রাজ্যের সব কাজ তরানো যায়, কেবল পড়াশোনা বাদে।


শহরের গ্রন্থাগারগুলো পাঠকের অভাবে ধুঁকছে, লাইব্রেরিগুলোতে পাঠক গল্প-উপন্যাস খোঁজে না। শিক্ষার্থীরা শ্রেণি-পাঠ্যের গাইড বই ছাড়া অন্য কোনো ভালো বইয়ের নাম জানে না! সারা বাংলাদেশের প্রায় একই চিত্র। ক্লাসে উপস্থিতি নেই। পরীক্ষার খাতা পড়ে নম্বর দিলে পাশ করানো কঠিন। হোমওয়ার্ক দিলে সে শিক্ষক অপ্রিয় হয়ে ওঠে।


নানা সমীকরণ মিলিয়ে কেউ কেউ প্রাইভেট টিউটরের কাছে যায়। মোটকথা, পেছন থেকে তাগিদ না দিলে সন্তান পড়ছে না। যারা অভিভাবক হিসেবে সচেতন, শুধু তাদের কতিপয় সন্তানেরা ভালো করছে। বাকিদের অবস্থা গতানুগতিক—কেবল সার্টিফিকেট সর্বস্ব পড়াশোনা। এহেন পড়াশোনা জাতিকে হাজার বছর পিছিয়ে দিচ্ছে।


ছেলের মাস্টার্সের সার্টিফিকেট আছে, কাজেই তার দ্বারা কৃষিকাজ হবে না; শ্রমিক ভিসায় বিদেশে যেতে পারবে না। ফলাফলে দেশে লাখ তিরিশেক বেকার।


মেয়ে অনার্স-মাস্টার্স পাশ, তবুও বিয়ে হচ্ছে না। বয়স এবং শিক্ষা মিলিয়ে পাত্র পাওয়া যাচ্ছে না। ফলাফলে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে।


আজ যারা নামকাওয়াস্তে পড়াশোনা করছে, তাদের সামনের দুর্দিন তারা অনুধাবন করতে পারছে না। ঠিকমতো পড়াশোনা না করলে সার্টিফিকেট গলার কাঁটা হবে।


কাজেই মধ্যবিত্ত থেকে উত্তরণের জন্য দক্ষতানির্ভর পড়াশোনা করতে হবে। আর কিছু না হোক, শিক্ষার নিজস্ব মূল্য আছে। পরিণামে যদি ধ্বংসও থাকে, তবুও তা যদি শিক্ষিতের পন্থানুসরণে হয়—তাহলে তা সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।


বারবার বলি, পড়াশোনায় মনোযোগী হও। রোজ নিজেকে অতিক্রম করো। পড়াশোনা কোনোদিন কাউকে ন্যায্যতা থেকে বঞ্চিত করেনি। পড়াশোনায় ভালো না হলে সারা দুনিয়া তোমাকে লজ্জা দেবে।


তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে স্বাক্ষর না হলে রোজ পিছিয়ে পড়বে। নিজেকে আবিষ্কারের জন্য, জাত চেনানোর জন্য বই মানুষকে পথ দেখায়। যারা তোমায় পড়তে বলে, রোজ নতুন কিছু শিখতে বলে—তাদের কথা ও ভাষা এই সময়ে তিক্ত ঠেকতে পারে, কিন্তু ভবিষ্যতে আফসোস করবে।


মাত্র কয়েকটি বছর জ্ঞানসাধনায় ব্যয় করলে সারাজীবন সুখেই যেতো। জ্ঞানের নিজস্ব আলো আছে। সকল সীমাবদ্ধতা থেকে উত্তরণের জন্য জ্ঞান পথ সৃষ্টি করে। যারা জ্ঞানী এবং যারা জ্ঞানী নয়—তারা কোনোভাবেই এক নয়।


অশিক্ষিত মানুষ অর্থ-সম্পত্তির মালিক হলে তা আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়। সম্পদ যদি সুপথে ব্যয় করা না যায় তবে তা ধ্বংস অনিবার্য করে।


সেজন্য শিক্ষিতজন সীমিত সম্পদের মালিক হলেও, সেসব সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সুখ-প্রশান্তি নিশ্চিত করতে পারে। অশিক্ষিত ধনবান অধিকাংশ ক্ষেত্রে অসুখী।


শিক্ষার্থীরা, পড়ো, পড়ো এবং পড়ো। শিক্ষা অর্জনে ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’ সূত্রে দশটি বছর বিনিয়োগ করো। বাকি সত্তর বছর সেটার ফল পাবে। উত্তরাধিকারের জন্য রেখে যেতে পারবে সোনালি দিন।


তুমি অন্ধকারে থেকে এই সমাজের কাউকে আলোর সন্ধান দিতে পারবে না। অথচ প্রত্যেকের আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বলে হওয়ার সুযোগ ছিল।


শিক্ষা সেই সুযোগ সবার সামনে এনেছিল। কেউ হাত বাড়িয়ে নিয়েছে, কেউ পিঠ দেখিয়ে অবহেলা করেছে। কে জিতেছে আর কে ঠকেছে—ইতিহাস থেকে শিখো।


আজ যারা সঠিক পথে নেই, চাইলেই কাল পরিবর্তনের সূচনা করতে পারে। শিক্ষা সবসময় দ্বিতীয় সুযোগ দেয়, যদি মনোযোগী হও।


শিক্ষা আলোর পথ, যার পাশে হেঁটে তুমি হতে পারো উজ্জ্বল নক্ষত্র। নিজেকে গড়ার শ্রেষ্ঠ সময় হলো আজ, এখন। বিলম্ব মানেই পিছিয়ে যাওয়া।


পড়ো, শিখো, জ্ঞানী হও—কারণ অন্ধকারে আলোর খোঁজ শুধুই বিভ্রম।

- সংগৃহীত

Monday, June 2, 2025

 যারা বলেন স্পিকিং এবং রাইটিং এ বাক্য তৈরি করতে পারেন না, তাদের জন্য এই স্ট্যাটাস 

৫ টি গুরুত্বপূর্ণ  বাক্য তৈরীর প্যাটার্নঃ 

(Spoken + Written)  


Sentence Making Pattern - 5


1. There is, are, was,were - আছে, থাকে,  ছিলো 

2. There have / has been - হয়েছে 

3. There can be - হতে পারে / থাকতে পারে 

4. There could be - হতে পারতো / থাকতে পারতো 

5. There may be - হতেও পারে / থাকতেও পারে 

6. There might be - হতেও পারতো,  থাকতেও পারতো 

7. There must be - নিশ্চয়ই আছে 

8. There seems to be - আছে বলে মনে হয় 


প্যাটার্ন দিয়ে বাক্যঃ 

1. There is no water in the glass -

( গ্লাসে কোনো পানি নেই) 

2. There has been a school in the village - (গ্রামটিতে একটি বিদ্যালয় আছে) 

3. There can be mistake in the report -

(এই রিপোর্টে কোনো ভুল থাকতে পারে)  

4. There could be a problem here -

(এখানে কোনো সমস্যা হতে পারতো)  

5. There may be snake in this pond -

(এই পুকুরে সাপ থাকতেও পারে)

6. There might be terrorist in this road -

(এই রাস্তায় সন্ত্রাসী থাকতেও পারতো)  

7.  There must be a problem in this laptop - 

( ল্যাপটপটিতে নিশ্চয়ই কোনো সমস্যা আছে)  

8. There seems to be something wrong here- ( এখানে কিছু ভুল আছে বলে মনে হয়)

#English_Therapy

Friday, May 16, 2025

এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগ হলে কোন পদে কত টাকা বেতন পাবেন— (দেখে নিন)

 এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগ হলে কোন পদে কত টাকা বেতন পাবেন— (দেখে নিন)


১। লেকচারার : কলেজ পর্যায় (নবম গ্রেড)

• মূল বেতন: ২২,০০০/= 

• বাড়ি ভাড়া: ১,০০০/=

• চিকিৎসা ভাতা: ৫০০/=

সর্বোমোট: ২৩,৫০০/=


✒অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হলে—

• মূল বেতন ৩৫,০০০/=  

• বাড়িভাড়া ১০০০/=

• চিকিৎসা ভাতা ৫০০/= 

 সর্বমোট ৩৬,৫০০/=


✒প্রিন্সিপাল হলে—

• বেতন ৫০,০০০/= 

• বাড়িভাড়াঃ:১,০০০/= 

• চিকিৎসা ভাতা: ৫০০/=

 সর্বমোট: ৫১,৫০০/=


২। সহকারী শিক্ষক/মৌলভী: স্কুল পর্যায় (এগারো গ্রেড)

• মূল বেতন: ১২,৫০০/

• বাড়ি ভাড়া: ১,০০০/

• চিকিৎসা ভাতা: ৫০০/

 সর্বমোট: ১৪,০০০/


✒যদি বিএড ডিগ্রি থাকে তাহলে  দশম গ্রেড হবে তার, তখন বেতন হবে—

• মূল বেতন ১৬,০০০/=

• বাড়ি ভাড়া: ১,০০০/=

• চিকিৎসা ভাতা: ৫০০/=

সর্বমোট: ১৭,৫০০/=


✒নোট: শুরুর দিকে বিএড করার জন্য ৫ বছর সময় দেয়।এবং ১০ বছর দশম গ্রেডে চাকুরি করার পর সিনিয়র শিক্ষকে উন্নিত হবেন (নবম গ্রেডে)


৩। জুনিয়র শিক্ষক/মৌলভী: স্কুল-২ (ষোলো গ্রেড)

• মূল বেতন: ৯,৩০০/

• বাড়ি ভাড়া: ১,০০০/

• চিকিৎসা ভাতা: ৫০০/

 সর্বমোট: ১০,৮০০/


✒উপরের ৩ ক্যাটেগরির সকলেই প্রতি বছর তার ব্যাসিক বেতনের ২৫% করে ২ টা উৎসব ভাতা পাবেন।


✒মূল/বেসিক বেতনের ২০% বৈশাখি ভাতা পাবেন বছরে একবার।


✒এছাড়া কিছু স্কুল-কলেজ (সংখ্যাটা খুবই সামান্য) ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে বাৎসরিক যে বেতন+ফিস নেয় তা খরচ করার পরেও যদি স্কুল/কলেজ ফান্ডে টাকা বেচে যায় তা শিক্ষকদের মধ্যে ভাগ করে দেন।


✒উপরের ৩ ক্যাটেগরির সকলেই প্রতি বছর তার ব্যাসিক বেতনের ৫% ইনক্রিমেন্ট পান।


✒বি.দ্র: চাকুরিজীবন সমাপ্তিতে এককালীন অর্থের জন্য বেতনের কিছু অংশ কেটে রেখে দিবে। একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষক দুই রকমের এককালীন টাকা পাবে। একটি গ্রাচুইটি, অন্যটি কল্যান ট্রাস্টের।


(বি.দ্র. অবসরকালীন ও শিক্ষক কল্যাণ ফাণ্ডের জন্য ১০% কর্তন করা হয় মূল বেতন থেকে)।


—সংগৃহীত ও পরিমার্জিত


ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করুন।


©️ সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির আপডেট পেতে এবং প্রস্তুতি নিতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন👉 সরকারি চাকুরী প্রস্তুতি

Importance of Zummah Salah

  

Importance of Zummah Salah -01

 

On Friday, the angels come to the earth in the morning.

The Engels remain standing at the door of the Masajid with their books.

Standing at the door, they write in their books who came first, who came second, who came third, and who came fourth.

When the imam gets up onto the Mimbar, they close their books and they want to listen to the khutba as well. Allahu Akbar

                                                                                  

 

1)               Importance = গুরুত্ব

2)              Of = এর

3)               Zummah Salah = জুম্মা নামাজ

4)               On Friday morning = শুক্রবার সকালে

5)              the angels = ফেরেস্তারা

6)              come to the earth = পৃথিবীতে আসে

7)              The Engels  = ফেরেস্তারা

8)              remain standing  = দাঁড়িয়ে থাকে

9)              at the door of the Masajid  = মসজিদের দরজায়

10)           with their books = তাদের বই নিয়ে

11)            Standing at the door = দরজায় দাঁড়িয়ে থেকে

12)           they write  =তারা লিখে

13)          in their books = তাদের বইয়ে

14)            who came first = কে প্রথম আসল

15)           who came second = কে দ্বিতীয়ক্রমে  আসল 

16)           who came third, = কে তৃতীয়ক্রমে আসল

17)           and who came fourth = কে চতুর্থ ক্রমে আসল

18)           When  = যখন

19)           the imam  = ঈমাম

20)            gets up = উটে বসে

21)            onto the Mimbar = মিম্বরের উপরে,

22)          They = তারা  

23)          Close = বন্ধ করে

24)            their books = তাদের বই

25)          And = এবং

26)          They = তারা

27)           Want = চায়   

28)          to listen =শুনে

29)          to the khutba =খুতবা

30)           as well.

31)          Allahu Akbar = আল্লাহু আকবার

 

ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০টি রুলস

  Jamil Akkas Sir

 

 

ইংরেজি উচ্চারণ শিখার গুরুত্বপূর্ণ ৫০টি রুলস

Rule-1

শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে ” এক্ষেত্রে অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান

Knight (নাইট) – অশ্ব।

Knee (নী) – হাটু।

Rule-2

এর পরে h/r থাকলে উচ্চারণ হয় না।

উদাহরণ:

Write (রাইট) – লেখা।

Wrong (রং) – ভুল।

Who (হু) – কে।

Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।

Rule-3

শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।

উদাহরণ:

Name (নেইম) – নাম।

Come (কাম) – আসা।

Take (ঠেইক) – নেওয়া।

Fake (ফেইক) – ভূয়া।

Rule-4

M+B পর পর থাকলে এবং এর পর কোন Vowel না থাকলে উচ্চারিত হয় না।

উদাহরণ:

Bomb (বম) – বোমা।

Comb (কৌম) – চিরুনি।

Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।

Thumbnail (থামনেল) – ছোট।

Rule-5

Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে অনুচ্চারিত থাকে।

Design (ডিজাইন) – আকা।

Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।

Reign (রেইন) – রাজত্ব।

Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।

Rule- 6

L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Calm (কাম) – শান্ত।

Alms (আমজ) – ভিক্ষা।

Palm (পাম) – তালগাছ।

Rule- 7

শব্দে থাকলে এর পরে থাকলে এর উচ্চারণ ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।

Century (সেঞ্চুরী) – শতক।

Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।

Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।

Rule-8 --https://www.facebook.com/jamilsiredu

Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।

উদাহরণ:

Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।

Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।

Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।

Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।

Rule-9

I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ আই” না হয়ে অ্যা” হয়।

উদাহরণ:

First (ফার্স্ট) – প্রথম।

Birth (র্বাথ) – জন্ম।

Bird (বার্ড) – পাখি।

Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।

Rule-10

৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ আই” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Mice (মাইস) – ইদুর।

Rice (রাইস) – চাউল।

Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ

Size (সাইজ) – আয়তন।

Rule-11

Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে এর উচ্চারণ ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Null (নাল) – বাতিল

But (বাট) – কিন্তু।

Nut (নাট) – বাদাম

Cut (কাট) – কাটা।

Rule-12

I G H এর উচ্চারণে উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ আই” হবে।

উদাহরণ:

Night (নাইট) – রাত্র।

Sight (সাইট) – দৃশ্য।

Might (মাইট) – হতে পারে।

Rule-13

“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত আইয়” হয়।

উদাহরণ:

Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।

Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।

Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।

Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।

Rule-14

Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় এই” বা এয়্যা” হয়।

উদাহরণ:

Rail (রেইল) – রেলের লাইন।

Nail (নেইল) – পেরেক

Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।

Rule-15

O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ ইউ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।

Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।

Rule-16

I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ আয়্যা” হয়।

উদাহরণ:

Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।

Mire (মায়্যার) – কাদা।

Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।

Rule-17

U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Guilty (গিল্টি) – দোষী।

Guilt (গিল্ট) – দোষ।

Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।

Rule-18

E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ ঈঅ্যা” হবে।

Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।

Fear (ফিয়্যার) – ভয়।

Bear (বিয়্যার) – বহন করা।

Rule-19

EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ অ্যা” হবে।

উদাহরণ:

Heart (হার্ট) – হৃদয়।

Earth (আর্থ) – পৃথিবী।

Earn (আর্ন) – আয় করা।

Rule-20

Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।

Feather (ফেদার) – পালক।

Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।

Leader (লিডার) – সর্দার।

Rule-21

শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ ইঅ্যা” হবে।

উদাহরণ:

Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।

Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।

Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।

Rule-22

P+ S পরপর থাকলে এবং এর আগে কোন vowel না থাকলে অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Psyche (সাইকি) – আত্মা

Psycho (সাইকো) – মন।

Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।

Rule-23--- https://www.facebook.com/jamilsiredu

শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় সল্” এখানে অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।

Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।

Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা

Rule-24

ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় 

উদাহরণ:

Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।

Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।

Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।

Rule-25

শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে অ্য

উদাহরণ:

Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।

Boar (বোর) – শূকর।

Boat (বোট) – নৌকা।

Road (রোড) – রাস্তা।

Rule-26

E+ consonant (R ছাড়া) + এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম এর উচ্চারণ হয় ” এবং দ্বিতীয় অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।

Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।

Rule-27

শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় 

উদাহরণ

Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।

Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।

Rule-28

Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় অই

উদাহরণ:

Coin (কইন) – মুদ্রা।

Foil (ফইল) – পাত।

Join (জইন) – যোগদান করা।

Rule-29

শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় 

উদাহরণ:

Road (রৌড) – রাস্তা।

Loan (লৌন) – ঋণ।

Toad (টৌড) – ব্যাঙ।

Rule-30

UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি আই” এর মত।

উদাহরণ:

Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।

Guile (গাইল) – ছলনাফাঁকি।

Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।

Rule-31

শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে এর উচ্চারণ সাধারণত ” বা ” হয়।

উদাহরণ:

Rent (রেন্ট) – ভাড়া।

Comet (কমিট) – ধূমকেতু।

Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।

Rule-32

EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ ” হয়।

উদাহরণ:

Need (নীড) – প্রয়োজন।

Feel (ফীল) – অনুভব করা।

Steel (স্টীল) – ইস্পাত।

Meek (মীক) – বিনম্র

Rule-33

R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে 

উদাহরণ:

Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।

Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।

Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।

Rule- 34

এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ” হবে।

উদাহরণ:

Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।

Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।

Cell (সেল) – কোষ।

Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।

Rule- 35

সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।

উদাহরণ:

Fly (ফ্লাই) – উড়া।

Shy (শাই) – লজ্জা।

Buy (বাই) – ক্রয় করা।

Toy (টই) – খেলনা।

Joy (জয়) – আনন্দ।

Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।

উদাহরণ

City (সিটি) – শহর।

Funny (ফানি) – আনন্দ করা।

Happy (হ্যাপি) – খুশি।

Policy (পলিসি) – নীতিমালা।

Rule-36

শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।

Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।

Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।

Rule-37

ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।

উদাহরণ:

Tough (টাফ) – কঠিন।

Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।

Mighty (মাইটি) – বলশালী।

High (হাই) – উচ্চ।

Rule-38

IGH এর উচ্চারণ আই। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ” বা ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।

উদাহরণ:

Night (নাইট) – রাত্র।

Dight (ডাইট) – সাজানো।

Fight (ফাইট) – লড়াই।

Tight (টাইট) – টানটান।

Rule-39

Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ ” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Doubt (ডাউট) – সন্দেহ।

Debt (ডেট) – ঋণ।

Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।

Rule-40

শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ 

উদাহরণ:

Cheque (চেক) – কিস্তিহুন্ডি।

Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।

Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।

Rule-41

LK এর আগে বা না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে ” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।

উদাহরণ:

Talk (টক) – আলাপ।

Walk (ওয়াক) – হাটা।

Chalk (চক) – খড়ি।

Rule-42

KN বা GN এর আগে vowel থাকলে ও উচ্চারিত হয়।

উদাহরণ:

Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়

Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা

Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।

Rule- 43

কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে 

উদাহরণ:

Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।

According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।

Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।

Rule- 44

কোন শব্দে এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে এর উচ্চারণ সাধারণত ইউ” হয়।

উদাহরণ:

Mute (মিউট) – স্তব্ধনির্বাক।

Tube (টিউব) – নল।

Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত বাধ্য।

Rule- 45

কোন শব্দে এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে এর উচ্চারণ সাধারণত ” হয়।

উদাহরণ:

Blue (ব্লু) – নীল।

Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।

True (ট্রু) – সত্য।

Rule- 46

কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা না থাকলে এর উচ্চারণ সাধারণত ইউ” এর মত হয়।

উদাহরণ:

Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।

Hue (হিউ) – রং।

Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।

Rule-47

কোন শব্দে এর পূর্বে বা একক ভাবে থাকলে তার পরে বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত ” হয়।

উদাহরণ:

Nude (নুড) – নগ্নন্যাংটা।

Lunacy (লুনাসি) – পাগলামিবকা আচরণ।

Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।

Rule- 48

এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও এর উচ্চারণ বাংলা ”- এর মত হয়।

উদাহরণ:

Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।

Number (নাম্বার) – সংখ্যা।

Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।

Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।

Rule- 49

LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ ”, “” বা ” ধ্বনি থাকলে উচ্চারিত হয়।

উদাহরণ:

Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।

Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।

Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।

Rule- 50

UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ ইউই” বা উই” হয়।

উদাহরণ:

Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।

Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।

Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্যতরল অবস্থা।

________________________________________

ইংরেজি শব্দের আরোও কিছু উচ্চারণবিধি:

শব্দের মধ্য Tথাকলে “T” এর পর হলে “T” এর উচ্চারণ ” হবে। যেমন:- Future (ফিউচার), Century (সেনচুরী), Mixture, Fixture.

– শব্দের মধ্য “D” এর পর হলে “D” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Knowledge (নলেজ), Judge ( জজ), Bridge, Coleridge. – K এর পর হলে এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Know (নো), Knee (নী), Knife (নাইফ), Knowledge (নলেজ)।

– G এর পর A, O, U থাকলে এর উচ্চারণ” হয়। যেমন:- Garden (গার্ডেন), Good (গুড), Guide (গাইড)।

– S এর পর হলে এর সর্বদা ” হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ), Bush, Cash.

– W এর পর h/r হলে এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Write (রাইট), Wrong (রং), Who (হু), Wh- question এর সব।

– T এর পর io হলে “T” এর উচ্চারণ ” হয়। যেমন National (ন্যাশনাল)। – i/u এর পর gh হলে gh এর উচ্চারণ হয় নাযদি হয় ” এর মত হবে। যেমন:- Eight (এইট), Right (রাইট), High (হাই), Enough (এনাফ), Cough (কফ)।

– ng একত্রে হলে ংএর উচ্চারণ হয়। যেমন:- Bangladesh (বাংলাদেশ)।

– শব্দের শেষে থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয় না। যেমন:- Name (নেইম), Come (কাম), Take (টেক)।

– G যখন কোন শব্দে gm বা gn রুপে ব্যবহৃত হয় তখন এর উচ্চারণ Silent হয়। প্রথমে যদি থাকে এবং তারপরেই যদি “N” থাকে তবে G silent থাকে। Example: 1.Sign (সাইন) – চিহ্ন। 2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার। 3.Reign (রেইন) – শাসন। 4.Design (ডিজাইন) – নকশা। 5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।

– C-এর উচ্চারণ কখন ’ আর কখন ’ হবে ? Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ’ হয়। কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:- Can (v, ক্যান্) – পারা। Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি। Colour (n, কালার্) – রং। Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা। Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি। – Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:- Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র। Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ। Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ। Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক।

.................... 👍.................

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন।


স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দেখি, আমার সহপাঠীরা বাসায় গিয়ে তেমন পড়ে না।

  স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়ে দেখি , আমার সহপাঠীরা বাসায় গিয়ে তেমন পড়ে না। ইউনিভার্সিটি শেষে দেখতাম ওরা পার্টিতে চলে যায়। যতো কঠিন ...